পাবনা মানসিক হাসপাতাল - পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য - প্রিয় ভিউয়ার্স, আশা করছি ভালো আছেন। আজকের পোস্টে আমি আপনাদের সাথে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। পাবনা মানসিক হাসপাতালের নাম আমরা কম বেশি সকলেই শুনেছি। কিন্তু পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে এমন কিছু বিশেষ তথ্য রয়েছে যা সম্পর্কে আমরা সকলে অজানা। আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যারা পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল - পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য জানুন

মানুষের জীবনের চলার পথে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের পরিবারের অথবা আশেপাশে অনেকেই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে থাকে। তাদের সঠিক চিকিৎসার জন্য পাবনা মানসিক হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে চিকিৎসার মাধ্যমে সে মানসিক রোগী খুব সহজে সুস্থতা অর্জন করতে পারে। বাংলাদেশের মানসিক হাসপাতালের মধ্যে সর্বোচ্চ বিশ্বস্ত মানসিক হাসপাতাল হল পাবনা মানসিক হাসপাতাল। এখানে অনেক রোগী চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়েছেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে পাবনা মানসিক হাসপাতালে অজানা তথ্যগুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল

বাংলাদেশের মানসিক হাসপাতালে মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হাসপাতাল হল পাবনা মানসিক হাসপাতাল। পাবনা মানসিক হাসপাতালে ডাক্তার এবং নার্সদের রয়েছে বিশেষ অভিজ্ঞতা। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ এই হাসপাতাল পরিচালনা করে আসছে। 

১৯৫৭ সালে পাবনা জেলার সিভিল সার্জন মোহাম্মাদ হোসেন গাঙ্গুলী। তিনি ছিলেন বরিশালের বাসিন্দা। তিনি পাবনার মানুষদের জন্য পাবনা মানসিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। পাবনা সদর জেলা হেমায়েতপুর ইউনিয়ন হেমায়েতপুর গ্রামে ১১১ দশমিক ২৫ একর জমিতে তৈরি করা হয় পাবনা মানসিক হাসপাতাল। নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৫৯ সালে।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে কর্মকর্তারা তাদের বক্তব্যে জানিয়েছেন ও অধিগ্রহ সিংহবাঘই ছিল পাবনার আধ্যাত্মিক সাধক শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের। জমি অধিগ্রহণের সময় তিনি ভারতে ছিলেন। অধিগ্রহণের অর্থ তার ব্যাংক হিসেবে জমা দেওয়া হয়েছিল।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে রোগী দেখার তথ্য জানা যায় ১৯৫৭ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আবাসিক রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭৯ হাজার ৪৪৪ জন। এ সকল রোগীর মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬৬ হাজার ৭৯৯ জন।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে বহিরভাগের থেকে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত  চিকিৎসা নিয়েছে ২ লাখ ৭০ হাজার ৫৫৬ জন। পাবনা মাসিক হাসপাতালে সূত্রে জানা গেছে তাদের মধ্যে ১ লাখ ২৪ হাজার ১৬৭ জন পুরুষ মানসিক রোগী এবং ১ লাখ ৫১ হাজার ৩৭৯ জন মহিলা মানসিক রোগী ছিল। 

১৯৬৬ সালে প্রথমের দিকে ১৫০ টি শয্যা দ্বারা শুরু করা হয় ও পরে ২০০ টি শয্যা করা হয়। এরপর আস্তে আস্তে ৫০০ টি শয্যায় উন্নতি করা হয়েছে। এর মধ্যে ১২০টি পেয়িং এবং ৩৮০ টি সাধারণ সজ্জা তৈরি করা হয়েছে।

পাবনা মানসিক হাসপাতালের ভিতরে চিকিৎসা নিতে পারে ৩২০ মহিলা এবং হাসপাতালে বহিরভাগে প্রতিদিন চিকিৎসার পরামর্শ নেন ১২০ থেকে ১৪০ জন রোগী। মাসের পর মাস বছর পর বছর পাবনা হাসপাতাল কেটে যাচ্ছে ২১টি রোগী রয়েছে। পাবনা হাসপাতালে তাদের জীবন কেটে যাচ্ছে এরকম রোগি আছে কিন্তু তাদের অপেক্ষার প্রতীক্ষা কবে তাদেরকে পরিবার স্বজন নিতে আসবে।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে শেষ পর্যন্ত বাড়িতে যাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। বাংলাদেশের একমাত্র পাবনা মানসিক হাসপাতাল চালু রয়েছে কনসালটেন্ট ও ক্লিনিকাল সাইক্রিয়াটিস্ট ছাড়া। বর্তমানে পাবনা হাসপাতালের ৩০ জন চিকিৎসক পদের ১৭ জনের পদ শূন্য বার্ষিক মেডিকেল অফিসার ও আর এম এ অ্যানেসালটিস্ট, ক্লিনিকাল প্যাথলজি, বায়োক্যামিষ্ট, ডেন্টাল সার্জনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তার ছাড়াই চলছে এই মানসিক হাসপাতালের চিকিৎসা।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সীমিত চিকিৎসক জনবল দিয়ে চিকিৎসা করার কথা জানিয়েছে। একমাত্র বিশেষায়িত হাসপাতাল ৩০ জন চিকিৎসকসহ মজুরীকৃত পদের সংখ্যা ৬৪৩। এর মধ্যে ১৩ চিকিৎসক কর্মরত ৪৫৩ জন ১৯০টি শূন্যপদ রয়েছে।

বর্তমানে মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার ও নার্সের অভাবে হাসপাতালটি অনুমোদন রত মাত্র ২০০ শয্যা চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

২১ শয্যা হাসপাতাল ৩০টি পদে লোক আছে। এর মধ্যে ১৭টি পদে খালি। অন্যান্য কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের পদের অবস্থায় একই হাল। দ্রুত সিনিয়র অ্যানেসালটিস্ট, ক্লিনিকাল প্যাথলজি, বায়োক্যামিষ্ট, ডেন্টাল সার্জনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তার ছাড়াই চলছে এই মানসিক হাসপাতালের চিকিৎসার জন্য নিয়োগ দেয়া না হলে এই হাসপাতালটি চরম মারাত্মক বিপদের দিকে পরতে যাচ্ছে।

বর্তমানে পাবনা মানসিক হাসপাতালে অবকাঠামো রয়েছে দ্বিতীয় হাসপাতাল ভবন, বর্হিবিভাগ, খাবারের রান্নাঘর, প্রশাসনিক ভবন, বিনোদন বিভাগ, বিভিন্ন কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবন ও কটেজ সব মিলিয়ে ৫৩টি নিদিষ্ট ভবন রয়েছে। এগুলো দীর্ঘদিন ব্যবহার না করার কারণে এখন সবই প্রায়ই ব্যবহার অযোগ্য হয়ে পড়ে রয়েছে পাবনা মানসিক হাসপাতালে।

বর্তমানে পাবনা মাসিক হাসপাতালে চিকিৎসক, সেবিকা, কর্মকর্তা, কর্মচারী ভয়ানক দুর্ভোগান্তিতে ভুগছে। বর্তমানে পাবনা মানসিক হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা কর্মরত পরিচালক লোকবল সংকটের কারণে মানসিক হাসপাতাল পরিচালনা করতে দুর্ভোগান্তিতে পড়েছেন। 

পাবনা মানসিক হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করার হওয়ার কারণে যন্ত্রপাতি গুলো নষ্ট হওয়ার প্রান্তে চলে এসেছে। কিন্তু এত সমস্যার মধ্যেও ঔষুধও সেবা দিয়ে পরিচালনা করে আসছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল।

 

পাবনা মানসিক হাসপাতলে বহির্ভাগে ঔষুধ সরবরাহের রোগীর স্বজনদের কাছে ঔষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে। পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নারীদের মাধ্যমে। ১৯৬৬ সালে গ্রজ ভোপাল সাহা এডুকেশন থেরাপি পদে যোগ দিয়েছিলেন পাবনা মানসিক হাসপাতালে তিনি কালাদা নামে পরিচিত ছিলেন।
 
তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ এখানে চাকরি করার কারণে তার বয়সটা অনেক বেশি হয়ে গেছে। তিনি এখনো বৃদ্ধ অবস্থায় পাবনা মানসিক হাসপাতাল রোগীদের মায়ায় কর্মরত অবস্থায় রয়েছেন। তার দায়িত্ব ছিল সাধারণত খেলাধুলা, বিনোদন ও রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া। 

পাবনা হাসপাতালে এমন অনেক চিকিৎসক ও কর্মচারী রয়েছেন ২০০০ সালের চাকরি থেকে অবসর পাওয়ার পরেও তিনি পাবনা হাসপাতালে রোগীদের মায়ায় তিনি চাকরি ছেড়ে যেতে পারেননি। তিনি এখনো তাদের সাথে হাসপাতালে রোগীদের সাথে সময় কাটান ও আড্ডা দেন। তারা সাধারণত রোগীদের বিভিন্ন বিনোদন দিয়ে সুস্থ রাখার চেষ্টা করেন।

বর্তমান পাবনা মানসিক হাসপাতালে পরিচালক ডাক্তার. এ টি এম মোর্শেদ জানিয়েছেন। দীর্ঘদিন যাবত পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসক সংকটে ভুগছেন। তিনি আরো জানেন বর্তমানে এক হাজার শস্য বিশিষ্ট নতুন হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এসব বিষয়ে উপর কর্তৃপক্ষ হতে নির্দেশ না দেয়ার কারণে সেগুলো ফাইল/কাজ বন্ধ অবস্থায় রয়েছে।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসকের সংখ্যা বাড়ানো অনুমোদন ৩০ জনের চিকিৎসকের ১৭ জন পদে খালি। তাদের মধ্যে মাত্র ১৩ জন চিকিৎসক দিয়ে হাসপাতাল চলে এবং বাদবাকি যারা আছেন তারা প্রশাসনিক ও তথ্যবাদের কাজে বেশি ব্যস্ত থাকেন। এভাবে হিসাব করলে অনেক আরও চিকিৎসক হিসেবে কম পাওয়া যাবে।

চিকিৎসকের পদ বাদ দিয়েও প্রথম শ্রেণীর কর্মচারী ৮ জন কর্মকর্তা পদের মধ্যে ৪ জন্য পদ শূন্য। দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মচারী ৩১৬ টি পদের মধ্যে ২৭৫টি পদ শুন্য। দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মচারী ১২৯ টি পদের ৮৮ পদ শূন্য। চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের ১৭০ যদি পদের মধ্যে ৯৭টি পদ শূন্য। হাসপাতাল থাকতেও এত ও কর্মচারী এবং নার্সের অভাবে চিকিৎসা দিতে অনেক বিভ্রান্তিতে পড়তে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে।

২৬৪ টি সিনহা নার্সের পদ থাকলেও বর্তমানে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ১৬টি পদ বর্তমান শূন্য রয়েছে। স্টাফ নার্সের ৪৫ জনের পদের মধ্যে ২২টি পথ শূন্য। নারীদের আবাসিক কোনো অবস্থা নেই। পাবনা মানসিক হাসপাতাল শহর থেকে দূরে হলেও কর্মকর্তা কর্মচারীদের পরিবহনের জন্য কোন যানবাহন নেই। বর্তমান বাংলাদেশের মানসিক হাসপাতাল ও অবিশ্বাস্য করুন অবস্থা চলছে দীর্ঘদিন ধরে।

সুতরাং পাবনা মানসিক হাসপাতালে সেবার মান নিশ্চিত করতে হলে এখানে কর্মচারী ও চিকিৎসকের পথ বাড়ানো জরুরী। সঠিক জনবল না থাকার কারণে পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া এবং রোগীদের স্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। তাদের বিনোদন দেওয়া। তাদের সমস্যা সমাধানে অনেক বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়তে হয়।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে চারপাশে নজর রাখার জন্য প্রতি ১৬০টি সার্কিট ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। লোডশেডিং এর সময় হাসপাতলে অন্ধকার যেন না হয় সেজন্য চলার পথে লাগানো হয়েছে।বন্ধুরা, আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি এই পর্যন্ত পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
সংগ্রহঃ https://pabnabarta24.com

পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তির নিয়ম

প্রিয় ভিউয়ার বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়েছেন। তারা পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন। এখন আপনাদের জানাবো পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি নিয়ম সম্পর্কে।
  • রোগীর বয়স 18 থেকে 49 বছরের মধ্যে হতে হবে।
  • রোগীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি করতে হবে।
  • রোগীর আইনগত অভিভাবক, যেমন তাদের মা, বাবা, ভাই, বোন, পত্নী বা বাচ্চাকে অবশ্যই চলে যেতে হবে।
  • আইনগত অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • অতিরিক্তভাবে, রোগীর আইনি অভিভাবকের একটি ফটোকপি দেওয়া উচিত।
  • অতিরিক্তভাবে, রোগীর স্থানীয় জনপ্রতিনিধির কাছ থেকে একটি শংসাপত্র বা প্রত্যয়নপত্রের প্রয়োজন হবে।
  • বর্তমান করুণা মহামারীর জন্য, রোগের একটি নেতিবাচক রিপোর্ট প্রয়োজন হবে।
আপনি পাবনা মানসিক হাসপাতালে আসার সময় পূর্বোক্ত সমস্ত তথ্য উপস্থাপন করলে আপনাকে ভর্তি করা হবে।

পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি খরচ

পাবনা মানসিক সরকারী হাসপাতালে আপনার রোগীকে ভর্তি করার জন্য, প্রতি শয্যা প্রতি ৮৫৫২ টাকা প্রদান করুন। যাইহোক, বাট বিনামূল্যে খরচ সঙ্গে কোম্পানি যারা বিছানায় আছে তাদের জন্য চার্জ করা হয় না। হাসপাতালের রেকর্ড অনুযায়ী ৫০০ রোগীর মধ্যে প্রায় ৪৮০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রোগী ভর্তির এই তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে এবং অনলাইনে সংগ্রহ করা হয়েছে; কর্তৃপক্ষ যে কোনো সময় এটি সংশোধন করতে পারে.

অতএব, ভর্তি ফি সম্পর্কে সরাসরি হাসপাতাল প্রশাসকদের সাথে কথা বলা বাঞ্ছনীয়।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল কত সালে প্রতিষ্ঠিত?
উত্তরঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত।
প্রশ্নঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল যোগাযোগ?
উত্তরঃ হেমায়েতপুর ইউনিয়নে ১৯৫৭ সালে পাবনা শহরের শীতলাই জমিদার বাড়িতে তৎকালীন পাবনা জেলার সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন গাংগুলী এই হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্নঃ মানসিক হাসপাতাল কয়টি?
উত্তরঃ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মতে, সাধারনতো ঢাকায় সরকার অনুমোদিত বেসরকারি মানসিক হাসপাতাল আছে ১৫টি।
প্রশ্নঃ পাবনা মানসিক হাসপাতালের প্রথম রোগী কে?
উত্তরঃ প্রথম বছর হাসপাতালে মানসিক রোগী ভর্তি হয়েছিল ৮০ জন। পাবনা মানসিক হাসপাতালের প্রথম রোগী কে এটা জানা যায় নি।
প্রশ্নঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল খরচ?
উত্তরঃ প্রতিমাসে পেইড বেডের একেকজন রোগীর জন্য আট হাজার ৫৫২ টাকা করে নেওয়া হয়।হাসপাতালের পরিসংখ্যা, ৫০০ শয্যার এ হাসপাতালে এখন আনুমানিক ৪৮০ জন রোগী ভর্তি আছেন।
প্রশ্নঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল ঠিকানা?
উত্তরঃ ঠিকানাঃ হেমায়েতপুর, পাবনা সদর, পাবনা, ফোন নাম্বারঃ 0731-65581, 01753-274266, খোলার সময়ঃ সকাল ৮টা থেকে ২:৩০ পিএম (শুক্রবার বন্ধ)।

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট

আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট সম্পর্কে জানতে চান। তাদের সুবিধার্থে নিচে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তারের লিস্ট দেওয়া হল। সংগ্রহঃ www.sobaritbd.com
পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা গুগলে সার্চ করে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি দেখতে আমাদের ওয়েবসাইটে এসেছেন। তাদের জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলে এই পর্বে থাকছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি। পাবনা মানসিক হাসপাতাল এই ছবিগুলো দেখলে আপনি পাবনা মানসিক হাসপাতাল চিনতে পারবেন।
পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

পাবনা মানসিক হাসপাতাল ছবি

সর্বশেষ কথাঃ পাবনা মানসিক হাসপাতাল - পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য জানুন

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ছেন। তারা নিশ্চয়ই পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও পাবনা মানসিক হাসপাতাল সম্পর্কে অজানা সকল তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url